Posts
আজ আরাফাতের দিনে বিশেষ দুয়াঃ
নবী সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “শ্রেষ্ঠ দুয়া হচ্ছে আরাফাত দিনের দিয়া। আর আমি এবং আমার পূর্বের সমস্ত নবী-রাসূলগণ (আরাফাতের দিনে) যেই দুয়া বলেছি, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ দুয়াটি হচ্ছেঃ
لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
অর্থঃ একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই; রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর; আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
উচ্চারণঃ লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ'দাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মূলকু ওয়া লাহুল হা'মদু, ওয়া হুয়া আ'লা কুল্লি শাই’ইং ক্বাদীর।
উতসঃ সুনানে তিরমিযীঃ ৩৫৮৫; শাইখ আলবানী রহঃ সহীহুত তিরমিযীতে হাদীসটিকে হাসান বলেছেন, ৩/১৮৪; অনুরূপভাবে সিলসিলা সহীহায় ৪/৬।
.
সুতরাং আজকের দিনে সকলেই এই দুয়া আপনারা বেশি বেশি পড়ুন।
(১) এই দিনে আল্লাহ তায়া'লা নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করেন এবং আরাফাতে উপস্থিত ব্যক্তিদেরকে নিয়ে গর্ব প্রকাশ করেন।
(১) এই দিনে আল্লাহ সবচাইতে বেশি মানুষকে ক্ষমা করে জান্নাত দেন।
(৩) বান্দাদের দুয়া কবুল করেন।
সুতরাং, যারা হজ্জে গেছেন, যারা গৃহে আছেন - সকলেই আল্লাহর কাছে আন্তরিক তোওবাহ করতে থাকুন, এবং দুনিয়া ও আখেরাতের যাবতীয় কল্যাণকর বিষয় সমূহের জন্যে প্রাণভরে আন্তরিকভাবে দুয়া করুন। আল্লাহ আমাদের সকলের দুয়াগুলো কবুল করুন, আমিন।
আজ আরাফাতের দিনে বিশেষ দুয়াঃ
নবী সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “শ্রেষ্ঠ দুয়া হচ্ছে আরাফাত দিনের দিয়া। আর আমি এবং আমার পূর্বের সমস্ত নবী-রাসূলগণ (আরাফাতের দিনে) যেই দুয়া বলেছি, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ দুয়াটি হচ্ছেঃ
لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
অর্থঃ একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই; রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর; আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
উচ্চারণঃ লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ'দাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মূলকু ওয়া লাহুল হা'মদু, ওয়া হুয়া আ'লা কুল্লি শাই’ইং ক্বাদীর।
উতসঃ সুনানে তিরমিযীঃ ৩৫৮৫; শাইখ আলবানী রহঃ সহীহুত তিরমিযীতে হাদীসটিকে হাসান বলেছেন, ৩/১৮৪; অনুরূপভাবে সিলসিলা সহীহায় ৪/৬।
.
সুতরাং আজকের দিনে সকলেই এই দুয়া আপনারা বেশি বেশি পড়ুন।
(১) এই দিনে আল্লাহ তায়া'লা নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করেন এবং আরাফাতে উপস্থিত ব্যক্তিদেরকে নিয়ে গর্ব প্রকাশ করেন।
(১) এই দিনে আল্লাহ সবচাইতে বেশি মানুষকে ক্ষমা করে জান্নাত দেন।
(৩) বান্দাদের দুয়া কবুল করেন।
সুতরাং, যারা হজ্জে গেছেন, যারা গৃহে আছেন - সকলেই আল্লাহর কাছে আন্তরিক তোওবাহ করতে থাকুন, এবং দুনিয়া ও আখেরাতের যাবতীয় কল্যাণকর বিষয় সমূহের জন্যে প্রাণভরে আন্তরিকভাবে দুয়া করুন। আল্লাহ আমাদের সকলের দুয়াগুলো কবুল করুন, আমিন।
- Get link
- X
- Other Apps
জান্নাতে কোন দুঃখ-কষ্ট থাকবে না
পৃথিবীতে মানুষ যতো বিত্তশালী হোক এবং যতো সুখ-শান্তিই ভোগ করুক না কেন তবু কোনো না কোনো দুঃখ বা অশান্তি থাকেই, কোনো মানুষের পক্ষেই সম্পূর্ণ সুখী হওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু জান্নাতে কোনো দুঃখই থাকবে না, এমন কি পৃথিবীতে মাল্টি বিলিয়ন হয়েও আরো বেশী পাওয়ার জন্য এবং ভোগ করার জন্য দুঃখের শেষ থাকে না। পক্ষান্তরে জান্নাতীগণ- যাকে সবচেয়ে ছোট জান্নাত দেয়া হবে তারও কোন অনুতাপ বা দুঃখ থাকবে না। আল্লাহ নিজেই এ ব্যাপারে সাক্ষ্য দিচ্ছেন,
﴿ لَا يَمَسُّهُمۡ فِيهَا نَصَبٞ وَمَا هُم مِّنۡهَا بِمُخۡرَجِينَ ٤٨ ﴾ [الحجر: ٤٨]
অর্থঃ ‘তারা সেখানে কখনও কোন দুঃখ-কষ্টের সম্মুখীন হবে না এবং কোনদিন সেখান থেকে তাদেরকে বের করে দেয়া হবে না।’ (সূরা হিজর: ৪৮)
জান্নাতে কোন দুঃখ-কষ্ট থাকবে না
পৃথিবীতে মানুষ যতো বিত্তশালী হোক এবং যতো সুখ-শান্তিই ভোগ করুক না কেন তবু কোনো না কোনো দুঃখ বা অশান্তি থাকেই, কোনো মানুষের পক্ষেই সম্পূর্ণ সুখী হওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু জান্নাতে কোনো দুঃখই থাকবে না, এমন কি পৃথিবীতে মাল্টি বিলিয়ন হয়েও আরো বেশী পাওয়ার জন্য এবং ভোগ করার জন্য দুঃখের শেষ থাকে না। পক্ষান্তরে জান্নাতীগণ- যাকে সবচেয়ে ছোট জান্নাত দেয়া হবে তারও কোন অনুতাপ বা দুঃখ থাকবে না। আল্লাহ নিজেই এ ব্যাপারে সাক্ষ্য দিচ্ছেন,
﴿ لَا يَمَسُّهُمۡ فِيهَا نَصَبٞ وَمَا هُم مِّنۡهَا بِمُخۡرَجِينَ ٤٨ ﴾ [الحجر: ٤٨]
অর্থঃ ‘তারা সেখানে কখনও কোন দুঃখ-কষ্টের সম্মুখীন হবে না এবং কোনদিন সেখান থেকে তাদেরকে বের করে দেয়া হবে না।’ (সূরা হিজর: ৪৮)
- Get link
- X
- Other Apps
#তিয়ানজি_পর্বতমালা_চীনঃ
একইসাথে খুব লম্বা এবং চিকন ধরনের এই পর্বতগুলি দেখে মনেই হয় না এইগুলি পৃথিবীতেই আছে। মনে হয় পৃথিবীর বাইরের কোথাও। এই পর্বতগুলি এ কারণে জেমস ক্যামেরনের আভাটার ছবিতেও ব্যবহার করা হয়েছে।হাজার হাজার বছর আগে এইগুলি সমুদ্রের তলদেশে গড়ে উঠেছিল, পানি প্রবাহের কারণে এর আশেপাশের বালির তৈরি পাথরগুলি ধ্বংস হয়ে গেছে। শুধু শক্ত শিলাগুলিই টিকে আছে। কোনো পর্বতের দৈর্ঘ্য সমুদ্র-পৃষ্ঠ থেকে ৪০০০ ফুট উঁচু।
#তিয়ানজি_পর্বতমালা_চীনঃ
একইসাথে খুব লম্বা এবং চিকন ধরনের এই পর্বতগুলি দেখে মনেই হয় না এইগুলি পৃথিবীতেই আছে। মনে হয় পৃথিবীর বাইরের কোথাও। এই পর্বতগুলি এ কারণে জেমস ক্যামেরনের আভাটার ছবিতেও ব্যবহার করা হয়েছে।হাজার হাজার বছর আগে এইগুলি সমুদ্রের তলদেশে গড়ে উঠেছিল, পানি প্রবাহের কারণে এর আশেপাশের বালির তৈরি পাথরগুলি ধ্বংস হয়ে গেছে। শুধু শক্ত শিলাগুলিই টিকে আছে। কোনো পর্বতের দৈর্ঘ্য সমুদ্র-পৃষ্ঠ থেকে ৪০০০ ফুট উঁচু।
- Get link
- X
- Other Apps